আক্কাস আলী মহৎ পুরুষ ধন্য তাহার প্রাণ তাহার ঘরে জন্মেছিল হামিদুর রহমান। কায়ছুন নেছা ধন্য তুমি জন্মে নারীকুলে দেশের জন্য শহীদ হলো তোমার গর্ভের ছেলে।
ছেলেবেলা থেকে চটপটে আর মেধাবী ছেলে হামিদুর দারিদ্রতার জন্য এগোতে পারেনি লেখা-পড়ায় বেশী দূর। প্রতিবেশীদের নজর কেড়েছে মায়াবী চেহারার হামিদুর তাহার জন্য ধন্য হয়েছে আজকের খর্দ্দ খালিশপুর।
হে বীরশ্রেষ্ঠ! সিপাহী হামিদুর রহমান, রেখেছো দেশের মান তোমার স্মৃতিতে রচিত হয়েছে বহু কবিতা-গান। তোমার স্মৃতি আজও আমাদের মনের গহীনে গ্রথিত তিন যুগ পরেও তুমি মৃত নও জীবিত।
মুক্তিযুদ্ধে তোমার অসীম সাহসীকতা; শিউরে ওঠে গা ! রাইফেল হাতে গুলি করতে করতে ছুটে যাওয়া, গ্রেনেড হাতে ছুটে গিয়ে শত্রুর বাঙ্কারে ছুড়ে মারা তোমার সব কিছুতেই ছিল যেন বীরশ্রেষ্ঠের ধারা।
সহযোদ্ধারা সামনে এগিয়ে দেখে তুমি নিস্তব্ধে শুয়ে আছো কপাল ও বুক মেশিনগানের গুলিতে ঝাঁঝরা, নালা দিয়ে বয়ে যাচ্ছে রক্ত সেই সাথে বইছে মগজ মনের অজান্তে অশ্রু ঝরালো তোমার সহযোদ্ধারা।
মেশিনগানের গুলিতে ভেঙে গেছে কপালের উপরি ভাগ চেনা যাচ্ছেনা সেই মায়াবী চেহারা ! তোমার চোখ যেন বলছে মাতৃভূমি রক্ষায় পিছু হটোনা আমি শহীদ আমার জন্য কেঁদো না তোমরা।
পল্লী-কিশোর হামিদুর হলো একাত্তরে জাতীয় বীর তাহার জন্য গর্ব করি মোরা উচ্চ করে শির। একাত্তরের সেই বার্তা নিয়ে দেশে ফিরলো হামিদুর তাহার জন্য গৌরবিত খর্দ্দ খালিশপুর।
আমরা কখনো ভুলবোনা তোমার ভাববোনা তুমি দূরে যুগে-যুগে জন্ম হোক তোমার বাংলার ঘরে-ঘরে । তোমার জন্য দোয়াকরি মোরা তুমি জান্নাতি নূর তোমার জন্য অপেৰা করছে জান্নাতে শত হুর।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মিজানুর রহমান রানা
মুক্তিযুদ্ধে তোমার অসীম সাহসীকতা; শিউরে ওঠে গা !
রাইফেল হাতে গুলি করতে করতে ছুটে যাওয়া,
গ্রেনেড হাতে ছুটে গিয়ে শত্রুর বাঙ্কারে ছুড়ে মারা
তোমার সব কিছুতেই ছিল যেন বীরশ্রেষ্ঠের ধারা।-------------কবির প্রতি শুভ কামনা।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।